Posts

Showing posts from May, 2021

কবুতরের রক্ত আমাশয়-রোগ (COCCIDIOSIS / COCCID

Image
  কবুতরের রক্ত আমাশয়-রোগ (COCCIDIOSIS / COCCIDIA) রোগ পরিচিতি কবুতরের রক্ত আমাশয় Coccidiosis coccidian সংক্রমণ দ্বারা সৃষ্ট রোগ কবুতরের একটি মারাত্মক ও ছোঁয়াচে রোগ । এক ধরনের এককোষী প্রাণী দ্বারা সৃষ্ট পরজীবীয় রোগ যা প্রাণীর আন্ত্রিকে বিস্তার লাভ করে। এই রোগের জীবাণূ একটা আবরণে ঢাকা থাকে। ঐ অবস্থাকে বলা হয় UCHIT, মলের সংগে এটি মাটিতে পড়ে । মাটিতে তাপ আর জলীয় আবহাওয়ায় চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে পেকে ঊঠে। খাবার ও জলের মাধ্যমে এই জীবাণূ পাটে যায়। ফলে ভাল কবুতরও সংক্রমিত হয়। সাধারণত বর্ষাই এই রোগ বেশী হয়। এটি রোগ সংক্রামিত হয় টিস্যু যা খাবাররের মাধমে এক প্রাণী থেকে অন্য ছড়িয়ে পড়ে। প্রাথমিক পর্যায়ে ডায়রিয়া,হালকা সবুজ এবং গুরুতর ক্ষেত্রে রক্ত যেতে পারে।. Coccidia আক্রান্ত অধিকাংশ প্রাণী অনেক সময় কোন লক্ষণ দেখা যায় না। যাইহোক, তরুণ বা ইমিউন-সংকটাপন্ন প্রাণীর মৃত্যু সহ গুরুতর শারীরিক সমস্যাই ভুগতে পারে। stress, অস্বাস্থ্যকর খাদ্য এবং পানি অথবা অপরিস্কার খামারই এর প্রধান কারণ। 2 সপ্তাহ থেকে ১২ সপ্তাহ পর্যন্ত এই রোগ বেশি হয়,তবে বয়স্ক কবুতরের ও হতে পারে। এই সময় অন্ত্র ফুলে...

London bridge.the nice voice of Adhan

Image

কোন খাদ্যর কি ভূমিকা এবং দেহে তাদের কাজ

Image
  আপনি কি জানেন আপনার দেহের কোন খাদ্য কিভাবে কাজ করে? কিংবা কোন খাদ্যর কি ভূমিকা ?  মূলত  আমরা যে সব  আহার করি তাকে আহার্য সামগ্রী বলে। কিন্তু সব আহার্য সামগ্রীই খাদ্য নয়। যেমন, থোড় সেলুলোজ দিয়ে গঠিত হওয়ায় আমাদের পরিপাক নালীতে পাচিত হয় না। ফলে পুষ্টি সহায়ক নয়। সেই সব আহার্য সামগ্রীকেই খাদ্য বলা যাবে, যা দেহের পুষ্টি ও বৃদ্ধি সহায়ক এবং তাপশক্তি উৎপাদনে সহায়তা করে। কারন জীবদেহে শক্তির উৎস হল খাদ্য।  আর এই  খাদ্য জীবকোষে শ্বসনের সময় স্থৈতিক শক্তি তাপ শক্তি বা গতিশক্তি রুপে মুক্ত হয়। জীবদেহের যাবতীয় বিপাক ক্রিয়া যেমন- শ্বসন , রেচন ,পুষ্টি ইত্যাদি এবং শারীরবৃত্তীয় ক্রিয়াকলাপ, যেমন-বৃদ্ধি, চলন-গমন, জনন ইত্যাদি নিয়ন্ত্রিত হয়। যে কারনে  প্রতিটি জীবের জীবন ধারনের জন্য প্রত্যেক জীবকেই খাদ্য গ্রহণ করতে হয়। তাই যেসকল আহার্য সামগ্রী গ্রহন করলে জীবদেহের বৃদ্ধি, পুষ্টি, শক্তি উৎপাদন ও ক্ষয়পূরন হয়, তাকেই খাদ্য বলে। দৈনিক গড় ক্যালরি গ্রহণ খাদ্যের প্রকারভেদ জীবদেহে খাদ্যের কার্যকারিতা অনুযায়ী খাদ্য কে দু’ভাগে ভাগ করা হয় –  ১ দেহ-পরিপোষক খাদ্য...

খাদ্য তালিকায় রাখা উচিৎ যে ১০টি খাবার

Image
  প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অনেকেরই কিছু পছন্দের আইটেম থাকে। পছন্দের আইটেম গুলো বাছাই করা উচিৎ খাদ্য গুণাগুণের উপর ভিত্তি করে। আসুন জেনে নেই এমন ১০টি খাবারে নাম যেগুলো প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখা যেতে পারে- ডিম: অতিপরিচিত এ খাবারে উচ্চমাত্রার প্রোটিন রয়েছে। আরও রয়েছে প্রয়োজনীয় ভিটামিন, খনিজ উপাদান, স্বাস্থ্যকর চর্বি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। সব ধরনের ডিমেই প্রোটিন বিদ্যমান। তবে সাদা ডিমে খাঁটি প্রোটিন পাওয়া যায়। টক দই: পাতলা এ টক দই খেতে সুস্বাদু। এই খাবারে ক্রিম মিশ্রিত থাকে। সহজে এটি তৈরি করা যায়। সাধারণ দই বাজার থেকে কিনে আনুন। স্বাদ বাড়ানোর জন্য এক চিমটি লবণ, আখরোট ও মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। দুধ: খনিজ ক্যালসিয়ামের পাশাপাশি দুধে রয়েছে প্রোটিন। প্রতিদিন বিকালে এক গ্লাস দুধ আপনাকে দীর্ঘ সময় ক্ষুধামুক্ত রাখবে। পনির: ধীরগতির পরিপাকের জন্য ছানা জাতীয় এই খাবার রাতে খেতে পারেন। হজম প্রক্রিয়ায় সময় নেয় বলে দীর্ঘ সময় ক্ষুধা লাগে না। স্যান্ডউইচ, রোল ও সালাদে মিশিয়ে খেতে পারেন। মুরগী: মুরগীর বুকের অংশ উচ্চমাত্রায় প্রোটিন সমৃদ্ধ। তবে প্যাকেটজাত মাংস পরিহার করাই ভালো। মুরগী ভিটামিন ‘বি’র উৎস। কা...